যখন আমরা পরিচর্যার প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য এবং পদ্ধতি শেখার ক্ষেত্রে আমাদের সর্বোত্তম প্রচেষ্টা করি, তখন সেখানে পরিচর্যার কাজের জন্য নিজেদের ক্ষমতার উপর ভরসা করার একটি বিপদ থাকে। কিন্তু, প্রেরিত পৌল যেমন বলেছেন, “এরকম নয় যে, নিজেদের যোগ্যতায় আমরা কিছু করতে পারি বলে দাবি করি। আমাদের যোগ্যতা ঈশ্বর থেকেই আসে” (২ করিন্থীয় ৩:৫)।
পৌল বলেছেন যে তিনি মানবিক জ্ঞানে বা মানবিক বোধগম্যতার উপর নির্ভর করে প্রচার করেননি; বরং তিনি পবিত্র আত্মার বাহ্যিক প্রকাশের উপর নির্ভর করতেন যাতে শ্রোতাদের বিশ্বাস মানুষের জ্ঞানের উপর নয়, বরং ঈশ্বরের প্রতি ভিত্তি করে গড়ে ওঠে (১ করিন্থীয় ২:৪-৫)। পৌল শিক্ষিত ছিলেন, কিন্তু তিনি কখনোই আশা করেননি যে তার জ্ঞান বা দক্ষতা আত্মিক রেজাল্ট নিয়ে আসবে ।
থিষলনীকীয়দের প্রতি পত্রটি লেখার সময়, পৌল বলেছেন, “আমাদের সুসমাচার শুধু বাক্যবিন্যাসের দ্বারা তোমাদের কাছে আসেনি, কিন্তু এসেছিল পরাক্রম, পবিত্র আত্মায় এবং গভীর প্রত্যয়ের সঙ্গে” (১ থিষলনীকীয় ১:৫)। ঈশ্বরের শক্তির কারণেই তারা সুসমাচার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল।
যিশু প্রেরিতদের প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে পবিত্র আত্মা পাপ, ধার্মিকতা এবং বিচার সম্বন্ধে জগৎকে অভিযুক্ত করবেন (যোহন ১৬:৮)। যিশু বলেছিলেন যে কেউই তাঁর কাছে আসতে পারে না, যদি না পিতা তাদেরকে আহ্বান করেন (যোহন ৬:৪৪)।
পবিত্র আত্মার কাজের কিছু দিক
তিনি রূপান্তরিত না হওয়া পাপীদের দোষী করেন (যোহন ১৬:৮)।
তিনি পাপে মৃত ব্যক্তিকে আত্মিক জীবন দেন (যোহন ৩:৫, ইফিষীয় ২:১)।
তিনি বিশ্বাসীদের চিহ্নিত করেন (ইফিষীয় ১:১৩, ইফিষীয় ৪:৩০)।
তিনি বিশ্বাসীদের নিয়োগ করেন (প্রেরিত ১৩:২, ৪)।
তিনি নিযুক্ত বিশ্বাসীদের ক্ষমতাযুক্ত করেন (প্রেরিত ১:৮)।
তিনি বিশ্বাসীদের শিক্ষা দেন (যোহন ১৪:২৬, যোহন ১৬:১৩; ১ যোহন ২:২৭)।
তিনি বিশ্বাসীদের নেতৃত্ব দেন (গালাতীয় ৫:২৫)।
তিনি বিশ্বাসীদেরকে দৈহিক আকাঙ্খা বিসর্জন দিতে সক্ষম করে তোলেন (রোমীয় ৮:১৩)।
► পবিত্র আত্মার উপর নির্ভরতা কীভাবে সুসমাচার প্রচারের ক্ষেত্রে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে পরিচালনা করে? পবিত্র আত্মার উপর আমাদের নির্ভরতার কারণে আমরা ভিন্নভাবে কী করি?
প্রশিক্ষণের মূল্য
► সুসমাচার প্রচারের প্রশিক্ষণ এবং পদ্ধতি সম্পর্কে আমাদের কেমন ধারণা থাকা আবশ্যক?
ঈশ্বরের সত্য প্রচারের জন্য আমাদেরকে আহ্বান করা হয়েছে। সেই সত্য মানুষের বোঝার জন্য আমাদের সর্বোত্তম উপায়ে তা প্রচার করতে হবে।
আমাদের কখনোই এমন ভাবা উচিত নয় যে যেহেতু আমরা পবিত্র আত্মার উপর নির্ভরশীল, তাই আমাদের আর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বিকাশের প্রয়োজন নেই।
পৌল বলেছেন যে তিনি মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন (২ করিন্থীয় ৫:১১)। তিনি তিমথিকে ঈশ্বরের সত্য সঠিকভাবে প্রচার করতে সক্ষম হওয়ার জন্য অধ্যয়ন করতে বলেছিলেন (২ তিমথি ২:১৫)। বিশপ হওয়ার অন্যতম যোগ্যতা হল তাকে শিক্ষাদানের জন্য সক্ষম হতে হবে (২ তিমথি ২:২৪)।
একজন সুসমাচার প্রচারক হিসেবে আপল্লো অত্যাধিক দক্ষ ছিলেন। তাকে বাগ্মী, শাস্ত্রজ্ঞানে পরিপূর্ণ, এবং আত্মায় শক্তিশালী এক ব্যক্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে (প্রেরিত ১৮:২৫-২৬)। আত্মিক বরদানের সাথে তার স্বাভাবিক ক্ষমতা তাঁকে একটি মহান আশীর্বাদ করে তুলেছিল।
প্রেরিত পিতর আমাদেরকে বলেছেন সুসমাচারের প্রত্যাশার কারণ সম্পর্কে কেউ জানতে চাইলে, তাকে উত্তর দেওয়ার জন্য আমরা যেন সবসময় প্রস্তুত থাকি (১ পিতর ৩:১৫)।
এই শাস্ত্রাংশগুলি আমাদেরকে জানায় যে ঈশ্বর আমাদেরকে আশীর্বাদ করবেন এবং স্বাভাবিক ক্ষমতায় ও প্রশিক্ষণকে ব্যবহার করবেন যদি আমরা তাঁর উদ্দেশ্যের প্রতি সম্পূর্ণরূপে অনুগত থাকি। তিনি আমাদেরকে আহ্বান করেছেন যেন আমরা আমাদের শক্তি এবং দক্ষতাকে তাঁর কাজে সমর্পণ করি।
পবিত্র আত্মার পূর্ণতা
প্রেরিত ১:৪-৫ পদে যিশু শিষ্যদেরকে পবিত্র আত্মার বাপ্তিষ্মের জন্য অপেক্ষা করতে বলেছিলেন, যেটিকে তিনি “ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞা” বলে উল্লেখ করেছেন। এই বিশেষ ঘটনাটিতেই এরপর অন্তর্ভুক্ত হয় ক্ষমতার পূর্ণতা যা তাদেরকে বিশ্বব্যাপী সাক্ষী করে তুলেছিল (প্রেরিত ১:৮)।
যদিও শিষ্যরা রূপান্তরিত হয়েছিল, তবুও তাদের একটি অভ্যন্তরীণ চাহিদা রয়ে গিয়েছিল যা খ্রিষ্টের শারীরিকভাবে দৃশ্যমান নেতৃত্ব ছাড়া পরিচর্যার কাজে তাদের প্রস্তুত হয়ে ওঠার আগে পূরণ হওয়া প্রয়োজন ছিল। এমনকি এক মহান শিক্ষকের অধীনে তিন বছরের প্রশিক্ষণও তাদেরকে পুরোপুরি প্রস্তুত করে তুলতে পারেনি, কারণ এই অভ্যন্তরীণ সমস্যা রয়েই গিয়েছিল। ঈশ্বরের পরিকল্পনা অনুযায়ী, পবিত্র আত্মার শক্তি এবং পরিচালনা দ্বারা একটি পরিচর্যা শুরু করার আগে, তাদের অন্তরে একটি নির্দিষ্ট চাহিদা থাকা প্রয়োজন ছিল যা পবিত্র আত্মার বিশেষ কাজ দ্বারা পূর্ণ হয়েছিল।
[1]তিন বছরের প্রশিক্ষণের সময় নিজে থেকেই বিভিন্ন উপলক্ষে সমস্যাটি দেখা দিয়েছিল। তারা কখনো কখনো প্রতিশোধপরায়ণ আচরণ প্রকাশ করত, যেমন তাদেরকে স্বাগত না জানানো লোকদেরকে তারা আগুন নামিয়ে ধ্বংস করতে চেয়েছিল (লূক ৯:৫৪-৫৫)। তারা কিছু সময় ভেদাভেদে গর্ববোধ করত, যেমন একবার তারা একজনকে পরিচর্যা করতে বারণ করেছিল কারণ সে তাদের অনুমোদিত ব্যক্তি ছিল না (মার্ক ৯:৩৮)। তারা স্বার্থপর এবং গর্বিত উচ্চাকাঙ্খী ছিল, যেমন দুজন উচ্চপদ চেয়েছিল এবং অন্যেরা বিরক্ত হয়েছিল (মার্ক ১০:৩৫-৪১)।
তাদের মধ্যে কে মহান এই নিয়ে তারা তর্ক করেছিল (মার্ক ৯:৩৩-৩৪)। তারা এই বিষয়টিতে লজ্জিত হয়েছিল যখন যিশু বলেছিলেন যে তারা কী বিষয়ে কথা বলছে তা দেখায় যে তারা সচেতন ছিল যে তাদের উদ্দেশ্য আরো ভালো হতে পারত।
তাদের একসাথে শেষভোজের দিন, যিশু শিষ্যদের পা ধুইয়ে দিয়েছিলেন, এবং তাদের দাসের মনোভাব রেখে চলার কথা বলেছিলেন ঠিক যেরকম তিনি করেছেন (যোহন ১৩:১৪)। তাদের তখনও পর্যন্ত এইরকম নম্রতা ছিল না; তারা সেই সন্ধ্যাতেই একে অপরকে সেবা করতে অস্বীকার করেছিল। আসল সমস্যা জ্ঞানের অভাব নয়, বরং সেটি ছিল অহংকার।
যিশু তাদের বলেছিলেন যে তাদের মধ্যে সেই প্রেম থাকা উচিত যা তাদেরকে পরস্পরের জন্য জীবন দিতেও দৃঢ় করে তুলবে (যোহন ১৫:১২-১৩)। তারা ভেবেছিল তাদের সেই প্রেম আছে, কিন্তু ছিল না; তারা যিশুর গ্রেপ্তার সময় পালিয়ে গিয়েছিল, যদিও তারা দাবী করেছিল যে তারা তাঁর সাথেই মৃত্যুবরণ করবে (মার্ক ১৪:৩১, ৫০)।
তারাই সেই ব্যক্তি ছিলেন যাদের কাঁধে খ্রিষ্টের শারীরিক উপস্থিতি ছাড়াই মন্ডলীকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এবং তা বৃদ্ধি করার দায়িত্ব ছিল। যিশু জানতেন যে যতক্ষণ না তাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ হচ্ছে, ততক্ষণ তারা পরিচর্যার জন্য প্রস্তুত নয়, তাই তিনি তাদেরকে পিতার প্রতিজ্ঞা গ্রহণ করা পর্যন্ত যিরূশালেমে অপেক্ষা করতে বলেছিলেন (প্রেরিত ১:৪-৫)। এই প্রতিজ্ঞাটি পবিত্র আত্মার বাপ্তিষ্ম হিসেবে চিহ্নিত। এটি এতটাই প্রয়োজনীয় ছিল যে এটি ছাড়া তাদের পক্ষে মন্ডলী প্রতিষ্ঠা করা বা সেটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না।
তিনি তাদের বলেননি যে তাদের আরও প্রশিক্ষণের প্রয়োজন, বা বৃদ্ধির দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। তাদেরকে যিরূশালেমে একটি আত্মিক সংকট/ক্লাইম্যাক্স ঘটার অপেক্ষা করতে হয়েছিল।
পঞ্চাশত্তমীর দিনে শিষ্যদের অভিজ্ঞতাকে পবিত্র আত্মার পূর্ণতা হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয় (প্রেরিত ২:৪)। সেই ঘটনায় অনেককিছু ঘটলেও, পিতর পরে উল্লেখ করেছিলেন যে আত্মার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি ছিল যে তিনি তাদের হৃদয়কে শুচি করেছিলেন (প্রেরিত ১৫:৮-৯)। এটা শিষ্যদের প্রয়োজনীয়তা ছিল। তাদের অভ্যন্তরীণ প্রয়োজনের সমস্ত প্রমাণ হৃদয়ের একটি সমস্যাকে নির্দেশ করে, যা হল উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত পাপ-প্রবৃত্তি (inherited depravity), যার থেকে তাদের শুদ্ধ হওয়া দরকার ছিল। যখন পবিত্র আত্মার বাপ্তিষ্ম (বা পূর্ণতা) দ্বারা এই শুচিকরণ ঘটেছিল, তখন থেকে তারা আর নিজেদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা বা পদোন্নতিকে প্রধান উদ্দেশ্য হিসেবে বিবেচনা করেনি।
[2]পঞ্চাশত্তমীর দিনের ঘটনাটি মন্ডলীকে সুসমাচার প্রচারের একটি শক্তিশালী যুগে প্রবেশ করিয়েছিল। ধর্মতত্ত্বের মতানৈক্য, ইহুদিদের অত্যাচারী আচরণ, অভ্যন্তরীণ অভিযোগ, ভন্ড, পৈশাচিক প্রতিরোধ, নিপীড়ন এবং কষ্ট সত্ত্বেও মন্ডলী আনন্দের সাথে এবং বিজয়ীভাবে অগ্রসর হয়েছিল।
শিষ্যদেরযে প্রয়োজনীয়তা ছিল, একজন বিশ্বাসীরও সেই একই প্রয়োজনীয়তা থাকতে পারে। পবিত্র আত্মার পূর্ণতা দ্বারা এটি পূরণ করা যেতে পারে।
এর মানে এই নয়:
১। যে একজন বিশ্বাসী ততক্ষণ পবিত্র আত্মা লাভ করে না যতক্ষণ না সে এই বিশেষ পূর্ণতা গ্রহণ করছে।
২। যে যতক্ষণ না এই পূর্ণতা ঘটছে ততক্ষণ বিশ্বাসীর মধ্যে পবিত্র আত্মার কোনো কাজ হচ্ছে না।
৩। যে হৃদয়ের শুচিকরণ ছাড়া পবিত্র আত্মার আর কোনোরকম পূর্ণতা নেই।
৪। যে এই পূর্ণতা পাওয়া প্রত্যেক ব্যক্তিই একটি প্রৈরিতিক (apostolic) পরিচর্যা শুরু করবে।
আমাদের কখনোই ধারণা করা উচিত নয় যে আমাদের অভিজ্ঞতা শিষ্যদের অভিজ্ঞতার মতো একদম একইরকম হবে। তবে, হৃদয়ের শুচিকরণের প্রয়োজনীয়তা এবং পরিচর্যার কাজের জন্য শক্তির অপরিহার্যতা আমাদের জন্য সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
শিষ্যদের উদাহরণ থেকে আমরা দেখতে পাই:
১। যে যদি একজন ব্যক্তির এই চাহিদা থাকে, তাহলে সে পরিচর্যা বা পবিত্র জীবন যাপনের জন্য প্রস্তুত নয়।
২। যে ঈশ্বর কোনো ব্যক্তিকে এইরকম পরিস্থিতিতে ছেড়ে দিতে চান না।
৩। যে প্রশিক্ষণ বা দীর্ঘমেয়াদী আত্মিক বৃদ্ধি সমাধান নয়।
৪। যে এই চাহিদাটি কোনো মুহূর্তে মেটানো সম্ভব, কেবল যথাযথ প্রার্থনার পরে।
কীভাবে একজন বিশ্বাসী পবিত্র আত্মার এই কাজ গ্রহণ করতে পারে?
পিতর বলেছিলেন যে এটি বিশ্বাস দ্বারা গৃহিত হয়েছিল (প্রেরিত ১৫:৮-৯)। যিশু শিষ্যদেরকে একটি প্রতিজ্ঞা প্রদান এবং প্রত্যাশা তৈরির মাধ্যমে বিশ্বাস রাখতে প্রস্তুত করে তুলেছিলেন।
অতএব, যদি একজন ব্যক্তি তার প্রয়োজনীয়তার দিকে দেখে এবং একইসাথে সেটি পূরণের জন্য ঈশ্বরের ইচ্ছার দিকে তাকায়, তাহলে সে বিশ্বাসের মাধ্যমে এই অনুগ্রহ লাভ করতে পারে।
“প্রভু তাদের হাতে যে মহৎ উদ্যোগ প্রদান করেছিলেন তা মানুষের ক্ষমতার বাইরে ছিল। তাই তিনি তাদের জন্য পবিত্র আত্মার অসীম সম্পদ সরবরাহ করেছিলেন। তিনি পাপ, ধার্মিকতা এবং বিচারের জগতকে বোঝাতে চেয়েছিলেন; এবং তাই, তিনি অত্যাশ্চর্য শক্তি এবং আশ্চর্যজনক ফলাফলের সাথে তাদের পরিচর্যায় তাদের সাথে ছিলেন।”
তারা এক শক্তিশালী সাক্ষীদের একটি ঐক্যবদ্ধ, অভিষিক্ত দল হয়ে ওঠে: ঈশ্বরের আহ্বান অনুসরণ, ঈশ্বরের শক্তির উপর নির্ভরতা এবং ঈশ্বরের মহিমার জন্য কাজ করার মাধ্যমে।
৬ নং পাঠের অ্যাসাইনমেন্ট
প্রত্যেক শিক্ষার্থী প্রার্থনায় নিজেকে পরীক্ষা করবে এবং এই প্রশ্নগুলির উত্তর লিখবে। এই পেপারটি ক্লাস লিডারকে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
আমি কি পবিত্র আত্মার ওপর নির্ভর করি, নাকি আমার কেবল সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন করার প্রবণতা আছে?
আমার কি এমন কোনো বৈশিষ্ট্য আছে যা প্রকাশ করে যে শিষ্যদের পবিত্র আত্মার পূর্ণতার প্রয়োজন ছিল?
এমন কি কোনো কাজ, অভ্যাস, আচরণ, বা উদ্দেশ্য আছে যা আমি ঈশ্বরকে সমর্পণ করিনি?
আমি কি চাই যে পবিত্র আত্মা আমাকে সম্পূর্ণরূপে শুচি করুন, যাতে আমি ঈশ্বরের মহিমার জন্য ব্যবহৃত হতে পারি?
SGC exists to equip rising Christian leaders around the world by providing free, high-quality theological resources. We gladly grant permission for you to print and distribute our courses under these simple guidelines:
No Changes – Course content must not be altered in any way.
No Profit Sales – Printed copies may not be sold for profit.
Free Use for Ministry – Churches, schools, and other training ministries may freely print and distribute copies—even if they charge tuition.
No Unauthorized Translations – Please contact us before translating any course into another language.
All materials remain the copyrighted property of Shepherds Global Classroom. We simply ask that you honor the integrity of the content and mission.